Breaking

Post Top Ad

Your Ad Spot

Wednesday, December 13, 2017

ইসলামে স্বামী/ স্ত্রী পরষ্পরের গোপনাঙ্গ চোষন করা কিংবা চুমু দেওয়ানিষেধ আছে কিনা? - খুবই গুরুত্বপূর

আমাদেরকাছে অনেকে জানতে চেয়েছেনতাই আজকে এইবিষয়ে বিভিন্নতথ্যনিয়ে পোষ্ট করলাম।উত্তরহচ্ছেঃ ইসলামে শুধুমাত্র দুই বিষয়নিষিদ্ধ।১. পায়ুপথে মিলন।২. মাসিকঋজচক্রের সময়মিলন।এ দুই বিষয়ছাড়া স্বামী-স্ত্রী নৈতিকতারসীমায়থেকে যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে মিলন/আনন্দউপভোগকরতে পারবে।প্রথমতইসলামী বিধানঅনুযায়ী মানবদেহে পায়ূতে লিঙ্গপ্রবেশহারাম। নিজ স্ত্রীরসঙ্গেও পায়ূমৈথুনহারামবা নিষিদ্ধ।ইসলামী বিধানঅনুসারে, এ কাজকবিরা গুনাহবা সর্বোচ্চ পাপ।এবারআসি গোপনাঙ্গচোষন প্রসঙ্গেঃগোপনাঙ্গ চোষনঅধিকাংশ দেশেইবৈধ।ইসলামধর্মে শুধুমাত্রনারীদের মাসিকেরসময়যৌনমিলনে নিষেধআছে। কিন্তু কিছুকিছুইসলামি চিন্তাবিদেরমতে এটা মাকরূহ,কারণ গোপনাঙ্গচোষন এরমাধ্যমে স্বামীরলিঙ্গ থেকে স্ত্রীরমুখে নাপাক তরলযায়।অন্যান্যইসলামি চিন্তাবিদরা জোরদিয়ে বলেছেনমুখমৈথুনকে নিষিদ্ধবলা যায়এমন দলিল কোথাওপাওয়া যায়নিস্বামী অথবা স্ত্রীরগোপনাঙ্গ মানবদেহেরঅন্য অঙ্গের মতইবিবেচনা করা হয়(যেমন স্তনঅথবা ঠোট)।অন্যদিকে মুখহচ্ছে শরীরেরসর্বাপেক্ষা পবিত্রঅঙ্গ। তাইইসলামিকচিন্তাবিদগনসতর্ককরে দিয়েছেন কোনভাবেইমনি অথবা মজি (প্রাক-মিলন-তরলঅথবা বীর্য)যেন মুখের ভিতরনা যায়। এতরল মুখে যাবারসম্ভাবনা প্রচুর।তাই চোষনক্রিয়াকে মাকরুহ্বলেছেন অনেকআলেম।সব শেষে বলা যায়যেহেতইসলামে স্বামী/স্ত্রী পরষ্পরেরগোপনাঙ্গ চোষন এরব্যপারে কোন সঠিকব্যাখ্যা বা দলিলনেইসেহেতমুসলমানরা এই কাজনা করাই উত্তমআরসবছে বড়কথা গোপনাঙ্গহচ্ছে একটা নাফাকঅংশ তাই পবিত্রমখ দিয়ে এই নাফাকঅংশকে চুম্বনকরা মোটেও উচিতনয়।

Post Top Ad

Your Ad Spot

Pages