Breaking

Post Top Ad

Your Ad Spot

Monday, October 2, 2017

শ্লীলতাহানির হাত থেকে রেহাই নেই, শেষমেশ ভেঙেই পড়ল সেক্স রোবট

শ্লীলতাহানির হাত থেকে রেহাই নেই, শেষমেশ ভেঙেই পড়ল সেক্স রোবটযৌনতৃপ্তির জন্যই তাকে তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু তা যে এমন হেনস্তায় পর্যবসিত হবে কে জানত! হ্যাঁ, বিকৃত যৌনতার হাত থেকে রেহাই নেই সেক্স রোবটেরও। আর তাই পুরুষের অত্যাচার সইতে না পেরে শেষমেশ ভেঙে পড়ল সেক্সরোবট সামান্থা।অস্ট্রিয়ার একটি টেক ফেয়ার বা প্রযুক্তি মেলায় প্রদর্শনের জন্য রাখা হয়েছিল সামান্থাকে। তার স্রস্টা ছিলেন বার্সেলোনার সেরগি স্যান্টোস। মেলায় হাজির হওয়া মানুষের যৌন ফ্যান্টাসি বাড়িয়ে দেবে সামান্থা, এমনভাবেই তাকে তৈরি করেছিলেন সেরগি। ইরোটিক জোনে বা সেক্স রোবটের বিশেষ বিশেষ অঙ্গে হাত দিলেই সে উত্তর দিত। কোনও কোনওক্ষেত্রে শিৎকারও করত। প্রোগ্রামিং ছিল সেরকমই। কিন্তু পুরোটাই হওয়া উচিত ছিল রুচিপূর্ণভাবে। অথচ মেলায় হাজির হওয়া মানুষ তার তোয়াক্কাই করল না। যেহেতু প্রদর্শনী, তাই সামান্থাকে ছোঁয়ার জন্য কোনও অর্থ দিতে হচ্ছিল না।এই সুযোগের পূর্ণ সদ্বব্যবহার হল। যথেচ্ছভাবে তার উপর অত্যাচার চালানো হল। শেষমেশ ভেঙেই পড়ে সেক্স রোবটটি। তার স্রষ্টা তাকে আঙুল ভাঙা, অঙ্গ-প্রতঙ্গ বিকল অবস্থায় উদ্ধার করে। জানা যায়, সামান্থার বক্ষদ্বয়ের উপর যথেচ্ছ চাপ দেওয়া হযেছে। প্রোগ্রামিং অনুযায়ী স্পর্শকাতর অঙ্গে ছোঁয়া লাগলে সামান্থা যৌনতার ভাষাতেই উত্তর দিত। তাতেই বেড়েছে উত্তেজনা। আরও অত্যাচার হয়েছে তার উপর। এমনকী অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ভেঙেও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এই অবস্থায় কী উত্তর দিতে হয় তা সামান্থার জানা ছিলনা। ফলে তা সে ব্যক্তও করতপারেনি। শেষমেশ তাকে ভাঙা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।সামান্থার এই পরিণতি অর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্সি ব্যবহারের যৌক্তিকতা নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিল। অনেকেই বলছেন, এই যখন পরিণতি, তখন আদতে এই ধরনের সেক্স রোবট কি বিকৃত যৌনতাকেই প্রশ্রয় দিচ্ছে না? আপাতত সামান্থার এই অবস্থা জানিয়ে দিচ্ছে, শ্লীলতাহানির হাত থেকে রেহাই নেই সেক্স রোবটেরও।

Post Top Ad

Your Ad Spot

Pages