Breaking

Post Top Ad

Your Ad Spot

Tuesday, May 23, 2017

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি যোগ্যতা

দ্বিতীয়বার ভর্তির সুযোগ না থাকায় আবেদনের নূন্যতম যোগ্যতা কমানো হয়েছে। তবে বিগত বছরের চেয়ে ৭টি ইউনিটে আবেদন ফি বাড়ানো হয়েছে। নয়টি ইউনিটে ভাগ করে ভর্তি পরীক্ষা নেয়া হবে। ৫৬টি বিভাগ ও দু’টি ইনিস্টিটিউটে চার হাজার ৭৩ জন শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবেন।
আবেদনের যোগ্যতা : বিজ্ঞান শাখা থেকে উত্তীর্ণদের এসএসসি ও এইচএসসি উভয় শাখায় (চতুর্থ বিষয়সহ) নূন্যতম জিপিএ-৩ দশমিক ৫০ সহ মোট জিপিএ-৮ পেতে হবে। মানবিক শাখা থেকে উত্তীর্ণদের এসএসসি ও এইচএসসি উভয় শাখায় (চতুর্থ বিষয়সহ) নূন্যতম জিপিএ-৩ সহ মোট জিপিএ-৭ পেতে হবে। বাণিজ্য শাখা থেকে উত্তীর্ণদের এসএসসি ও এইচএসসি উভয় শাখায় (চতুর্থ বিষয়সহ) নূন্যতম জিপিএ-৩ দশমিক ৫০ সহ মোট জিপিএ-৭ দশমিক ৫০ থাকতে হবে।
আবেদন ফি : এ ইউনিটে আবেদন ফি ৭৭০ টাকা, বি ইউনিটে ফি ৩৩০ টাকা, সি ইউনিটে ৭১৫ টাকা, ডি ইউনিটে ৫৫০ টাকা, ই ইউনিটে ৮২৫ টাকা, এফ ইউনিটে ৬০৫ টাকা, জি ইউনিটে ৪৪০ টাকা, এইচ ইউনিটে ৫৫০ টাকা ও আই ইউনিটে ৩৯০ টাকা ফি ধার্য করা হয়েছে।
অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়ার নিয়ম : ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://admission.ru.ac.bd হোম পেজে যেতে হবে। পেজের নিচের দিকে থাকা Online Application ক্লিক করতে হবে। পরবর্তী পেজে গিয়ে নিচের দিকে ইংরেজি অদ্য অক্ষরে লেখা ‘স্টার্ট এপ্লিকেশন’ ক্লিক করলে আবেদনকারীর এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার রোল, শিক্ষা বোর্ড ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর চাওয়া হবে।
সঠিকভাবে তিনটি অপশন পূরণ করে সাবমিট করলে আবেদনকারীর প্রয়োজনীয় সকল ব্যক্তিগত তথ্য এবং এসএসসি ও এইচএসসি’র রেজাল্ট দেখা যাবে। একই সঙ্গে ওই দুই পরীক্ষায় অর্জিত রেজাল্টের ভিত্তিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়টি ইউনিটে ভর্তি আবেদনে ওই ভর্তিচ্ছু যোগ্য তাও দেখানো হবে।
পছন্দের ইউনিটের পাশে থাকা ‘এপ্লাই’ বাটনে ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে। সেখানে সদ্য তোলা সর্বোচ্চ ৩০০দ্ধ৪০০ পিক্সেল সাইজ এবং একশ’ কিলোবাইটের জেপিজি ফরম্যাটের রঙিন ছবি আপলোড করতে হবে। একই ধাপে ‘কোটা’ (যদি থাকে) সুবিধা নিতে আগ্রহীদের তা নির্ধারণ করতে হবে এবং ব্যক্তিগত বা অভিভাবকের মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
পরবর্তী ধাপে গেলে আবেদনকারীকে পূরণ করা পুরো আবেদন ফরম দেখানো হবে। সেখানে সংশোধন প্রক্রিয়া শেষে ‘সাবমিট এপ্লিকেশন’ বাটনে ক্লিক করলে আবেদন সম্পন্ন হবে এবং একটি স্লিপ দেখতে পাবে। স্লিপে ‘এপ্লিকেশন আইডি’, ‘বিল নম্বর’ ও ফি এর পরিমাণ থাকবে।
স্লিপটি প্রিন্ট করে আবেদনকারীকে সংরক্ষণ করতে হবে। স্লিপে থাকা ‘বিল নম্বর’ ব্যবহার করে ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত ফি পরিশোধ করতে হবে। ফি পরিশোধ সম্পন্ন হলে ডাচ-বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং থেকে ফি পরিশোধ নিশ্চিতকরণ এসএমএস পাওয়া যাবে। পরবর্তী ৪৮ ঘন্টার মধ্যে সংশ্লিষ্ট আবেদনের তথ্য ওয়েবসাইটে আপডেট করা হবে। তবে ভর্তিচ্ছু শুধুমাত্র প্রবেশপত্র হাতে পাওয়ার পর রোল নম্বর জানতে পারবে।
আবেদন সম্পন্নের পর ছবি পরিবর্তন করতে চাইলে ২০০ টাকা ফি প্রদান ও যথাপোযুক্ত প্রমাণাদির মাধ্যমে ছবি পরিবর্তন করা যাবে। ওই ছবি সকল ইউনিটে ভর্তি আবেদন, ভর্তি প্রক্রিয়া ও পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্ষেত্রে ব্যবহার হবে।
আবেদন ফি পরিশোধের নিয়ম : ডাচ-বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং চালু আছে এমন যেকোন নম্বরে *৩২২# ডায়াল করতে হবে। দ্বিতীয় ধাপে গিয়ে ‘পেইমেন্ট’ অপশন ও তৃতীয় ধাপে ‘বিল পে’ অপশন সিলেক্ট করতে হবে। চতুর্থ ধাপে ‘এন্টার বিলার আইডি’ এর স্থলে ৩৭৭ টাইপ করতে হবে। পঞ্চম ধাপে ‘এন্টার বিল নাম্বার’ এর স্থলে আবেদন শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে প্রাপ্ত স্লিপে থাকা ‘বিল নাম্বার’ দিতে হবে। ষষ্ঠ ধাপে ‘এন্টার এমাউন্ট’ স্থলে নির্ধারিত ফি টাইপ করে পরবর্তী ধাপে নিজের ডাচ-বাংলা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে।
এরপরই ফি পরিশোধের নিশ্চিতকরণ এসএমএস আসবে। ওই এসএমএস-এ থাকা ‘ট্রান্সসেকশন আইডি (ঞীহওউ) সংরক্ষণ করতে হবে। যা প্রবেশপত্র সংগ্রহের ক্ষেত্রে প্রয়োজন পড়বে।

Post Top Ad

Your Ad Spot

Pages