Breaking

Post Top Ad

Your Ad Spot

Monday, December 11, 2017

☞ভাইবার হোয়াটসঅ্যাপে টাকা কমছে সরকারের

নিখরচায় দেশে-বিদেশে কথা বলার উপায় করে দিয়েছে জনপ্রিয় ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ, ইমোর মতো মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন। এতে জনসাধারণের পোয়াবারো হলেও সরকারের কোষাগারে লাভ হচ্ছে না।এসব অ্যাপের জনপ্রিয়তা কমিয়ে দিয়েছে আন্তর্জাতিক টেলিফোন কল ব্যবসা।চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ১০ মাসে বিদেশ থেকে আসা কলের পরিমান প্রায় সাড়ে ১৩ শতাংশ কমেছে।টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন বিটিআরসির হিসাব বলছে, নভেম্বরের শেষে বিদেশ থেকে আসা ভয়েস কলের পরিমানদৈনিক গড় ৫ কোটি ৮০ লাখ মিনিটে নেমে এসেছে। বছরের শুরুতে এর পরিমাণ ছিল ৬ কোটি ৭০ লাখ মিনিট।গড়ে দিনে ৯০ লাখ মিনিট কল কমেছে বলে সর্বশেষ এ পরিসংখ্যানে বলা হচ্ছে। এতে, এ খাত থেকে বিটিআরসির আয়ের ওপরও বড় রকমের প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।দেশে আসা কলের মতো দেশ থেকে বিদেশে যাওয়া কলেরও পরিমানও একই হারে কমেছে বলে বলা হচ্ছে।গত কয়েক বছর ধরে বিশেষ করে, থ্রিজি সেবা চালু হওয়ার পর স্মার্টফোনের ব্যাপক বিস্তারের ফলে সাধারণ মানুষ আগের চেয়ে অনেক বেশি অ্যাপ নির্ভর যোগাযোগ করছেন।তারা স্বল্প খরচে কথা বলা ছাড়াও ভিডিওকল করতে পারছেন। এ কারণে মোবাইল ফোন বা ল্যান্ডফোনে কল করার পরিমাণ কমছে।উল্লেখযোগ্য পরিমাণ আয় কমে যাওয়ায় মাঝে একবার সরকারের আয় বাড়াতে যোগাযোগ অ্যাপ নিয়ে কাজ করার কথা বলেছিল বিটিআরসি। তবে নানা সমালোচনায় শেষ পর্যন্ত তারা আর সেদিকে যায়নি।সরকার নির্ধারিত কলহারের চেয়ে আন্তর্জাতিক গেটওয়েগুলোর বেশি রেট নেওয়াকেও অনেকে প্রবাসীদেরকে কল কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এ কারণে অনেকে অ্যাপ নির্ভর যোগাযোগ ছাড়াও অবৈধ পথে হেঁটেছেন বলেও মনে করাহচ্ছে। এ কারণে বৈধ পথের কলের পরিমাণ কমেছে।বিটিআরসির এক কর্মকর্তা বলেন, বিদেশ থেকে বাংলাদেশে এক মিনিটের একটি টেলিফোন কলের জন্য সরকার নির্ধারিত রেট দেড় সেন্ট। কিন্তু আইজিডব্লিউ অপারেটরগুলো দুই সেন্ট করে নিচ্ছে। যদিও এর জন্য তারা সরকারকে বাড়তি রাজস্ব দিচ্ছে না।ওই কর্মকর্তা বলেন, এতে সরকারের বছরে অন্তত কয়েকশ কোটি টাকা লোকসান গুণতে হচ্ছে।collected

Post Top Ad

Your Ad Spot

Pages