Breaking

Post Top Ad

Your Ad Spot

Wednesday, December 20, 2017

সতীচ্ছদ পর্দা মেরামতঃ পুরুষের মতহাজার বার যৌণ মিলনের পরওনারী এখন সতী

মেয়েদের সতীত্বের প্রধান এবং একমাত্রপ্রমাণ হচ্ছে তারসতীচ্ছদ পর্দা। বিধাতার পরম ভালবাসায় সৃষ্টমানবজাতিঃ পুরুষ এবং নারী। কিন্তু স্রষ্টার আজবখেলা, পুরুষের বিবাহ পূর্ব যৌণ মিলনের কোন চিহ্ন থাকে না।আর নারী,তার সতীত্ব হারানোর চিহ্ন রেখে যায় তারসতীচ্ছদপর্দা হারানোর মাধ্যমে। যদিও সেই সতীচ্ছদপর্দা যেকোন ভাবেই ছিঁড়ে যেতে পারে যেমনঃ খেলা-ধূলা,দৌড়-ঝাঁপ, অথবা চলাফেরার অসাবধানতা।বস্তুবাদী সমাজ ব্যবস্থায় মনের বা চরিত্রেরপর্দা ছিঁড়ে ফালা ফালা হয়ে গেলেও সতীচ্ছদপর্দা অক্ষতআছে কিনা সেই চিন্তায় বিভোর থাকে। সতীত্ব শরীরে নয়,মনে। এই পরম সত্য কথাটি বস্তুবাদী সমাজঅনুধাবনে মারাত্বকভাবে ব্যর্থ। বিয়ের প্রথমরাতে বাবা-মা, আত্মীয়-স্বজন ছেড়ে আসা নিঃসঙ্গ স্ত্রীরমনের ভাব জানা, বা ভাব আদান-প্রদান অথবা দরজা বন্ধকরারসাথে সাথে যৌণকর্মে মিলিত হবার মতমানসিকঅবস্থা স্ত্রীর আছে কিনা এই কথা কোনসদ্যবিবাহিত স্বামী মনে করেছেন কিনা আমার জানা নেই।বরং পরদিনসকালে বন্ধু-বান্ধবকে তার সফল (ব্যর্থ হলেওসফলবলতে হবে) ইনিংস বর্ণনা করিবার মত পর্যাপ্তরসদ সংগ্রহে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়ে। সাথে ইহাওবলিতে হইবে যে, “হ্যাঁ, তার রক্তক্ষরণহয়েছিল”।তাইতো বাসর ঘরে বিরামহীন যৌণাঘাতে (মূলতঅস্বাভাবিক যৌণকর্ম যাকে ধর্ষণওবলা যাইতে পারে) স্ত্রীর যোণীদ্বারে রক্তচিহ্নদেখা না দিলে সদ্যবিবাহিতস্বামী’র মাথায় রক্ত উঠিবার যোকার হয়।নাজুকশরীরে বাস্তবে রক্তক্ষরণ না হইলেও, মনেরমধ্যে যে রক্তক্ষরণ হয় সেই রক্ত দেখিবার মত চক্ষুসৃষ্টিকর্তা কয়জন পুরুষকে দিয়েছেন তাইভাববার বিষয়।যাইহোক, সেই সতীচ্ছদ পর্দা তো যেকোন ভাবেইছিঁড়ে যেতে পারে যেমনঃ খেলা-ধূলা, দৌড়-ঝাঁপ,অথবা চলাফেরার অসাবধানতা। কিন্তু ভোগবাদী এইপুরুষকে বোঝাবে কে!!!এবার পুরুষের হাজারো বছরের করা পাপেরপ্রতিষোধ নেয়ারপালা। প্রযুক্তির কল্যাণে নারী আজ অনৈতিককাজের জবাব অনৈতিকভাবেই দিতে শিখেছে। যাদেরসতীচ্ছদফেটে বা ছিঁড়ে গেছে তারা অপারেশনেরমাধ্যমে তা আবারওমেরামত করছেন যাতে তার বা তাদের হবুস্বামী তাকে কুমারী বলেই চিনতে পারে। এভাবে নকলকুমারী সাজার যেন এক প্রতিযোগিতা শুরুহয়ে গেছে।ভারতেও এ ধারা চলছে। যেসব মেয়ে বিয়েরআগেই শারীরিকসম্পর্ক স্থাপন করে বা খেলাধুলা করে সতীত্বহানি ঘটিয়েছেনতারা তা মেরামতের জন্য দৌড়ঝাঁপ করছেন।এক্ষেত্রে ভারতীয় কুমারীরা ভারতেই তাদেরঅপারেশনকরিয়ে নিচ্ছেন। কিন্তু আরব বিশ্বেরনারীরা কঠোর গোপনীয়তা বজায় রেখে ছুটে যাচ্ছেনপ্যারিসে। আরবেরযুবতী মেয়েরা কুমারিত্ব ফেরানোর জন্য ভিড়করছেনপ্যারিসের মেডিকেল ক্লিনিকগুলোতে।একটি ছোটখাটো অপারেশনের মাধ্যমে তারা তাদেরকুমারিত্ব বা সতীত্ব ফেরাচ্ছেন। এরজন্যতাদেরকে খরচকরতে হচ্ছে প্রায় দুই হাজার ইউরো।মূলতঃ এশিয়া ওআরব বিশ্বে কুমারীদের প্রধান চিহ্নহিসেবে পরিচিতসতীচ্ছদ।সতীচ্ছদ পর্দা মেরামত করেছেন এরকম একজনহলেনসোনিয়া। তিনি জন্মেছেন ফ্রান্সে। কিন্তুবেড়ে উঠেছেন আরব সংস্কৃতিতে। তার জীবনঘিরে আছে রক্ষণশীলতায়।তিনি বলেছেন, প্রথম শারীরিক সম্পর্কের পরআমি আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলাম। কারণ আমারসামনে আর কোন সমাধানের পথ ছিল না। কিন্তুসেই আত্মহত্যার বদলে সোনিয়া পেয়ে গেছেনসমাধান।তিনি চলে গেছেন প্যারিসে ডা. মার্কআবেকাসিসেরক্লিনিকে। সেখানে অপারেশন করে তারকুমারিত্ব ফেরানো হয়েছে। ডা. মার্ক বলেছেন, তারকাছে এঅপারেশন করাতে যেসব মেয়ে আসেন তাদেরবয়স প্রায় ২৫বছরের মধ্যে। তিনি বলেন, এ অপারেশনের জন্য৩০ মিনিটের লোকাল এনেসথেসিয়া করতে হয়।তারপর খুব সহজঅপারেশন করিয়ে রোগী চলে যেতে পারেন।এ ব্যাপারে সাবধান বাণীঃ বিভিন্নদেশ এইপ্রযুক্তি’রঅপব্যবহার করে ব্যবসা করতে চাইছে। যেমনঃ চীন মাত্র২৩ ইউরো দিয়ে কুমারিত্ব ফেরানোরকথা বলে বিজ্ঞাপনদিচ্ছে ওয়েবসাইটে।তবে তারা এক্ষেত্রে যে ইলাস্টিকব্যবহার করে এবং তাতে যে রক্ত দেয়া থাকে তা ভুয়া। যখনতা একজন নারীর প্রজনন অঙ্গে স্থাপন করা হয়তখনতিনি নানা রকম জটিলতায় ভুগতে পারেন।তবে লেবাননেরযুবতী নাদা অন্যদের থেকে আলাদা। তিনি দেশে থাকা অবস্থায় প্রেমে পড়েছিলেনএবং তাতে তিনি হারিয়েছিলেন কুমারিত্ব।এভাবে কেটে যায়৭ বছর। এখন তার বয়স ৪০। ছয় বছরআগে তিনি অপারেশনেরমাধ্যমে কুমারী হয়েছেন। তবে বিয়ের রাতে তার স্বামী (প্রেমিক নয়)তার কুমারিত্বেরকথা চিন্তাও করেননি। নাদা তার আসল নামনয়।তিনি বলেছেন, তিনি যে কুমারিত্বহারিয়েছেন বা নকল কুমারী এ কথা তিনিমৃত্যুর আগে পর্যন্ত গোপনরাখবেন।মধ্যপ্রাচ্যে শুধু মুসলিম সম্প্রদায় নয়,খ্রিস্টানসম্প্রদায়েও কুমারী বিয়ের প্রথা আছে।তারা চান যে মেয়েকে বউকরে ঘরে নেয়া হবে সে হবে একদম সতী।কিন্তু পুরুষের সতীত্ব দেখার বালাইনাই,দেখবে কে, চিহ্নইবা কি!!!তো চলুন জেনে নিই সতীত্বের/সতীচ্ছদ পর্দার সংজ্ঞা কিঃ Hymen: A thin membranewhich completelyor partially occludes the vaginalopening. The hymen is afold of mucous membrane usuallypresent at birth at the orifice of the vagina. It is also called thevaginalmembrane (or, sometimes, the virginalmembrane)."Hymen" is a Greek word meaning"skin" or "membrane." The ancient Greeks applied the word toall kinds ofmembranes including, for example, themembrane thatsurrounds the heart (the pericardium).Starting in the 1500s the word was restricted to referonly to thevaginal membrane.

Post Top Ad

Your Ad Spot

Pages