Breaking

Post Top Ad

Your Ad Spot

Tuesday, August 22, 2017

সেক্স করার স্টাইল চোদাচদি স্টাইল প্রয়োজনীয়..

লক্ষ্য করলে দেখা যায় অনেকস্মামী স্ত্রী যৌন মিলনে সুখিনয়। এর প্রধান কারণ সেক্স স্টাইলসম্বন্ধে অজ্ঞতা।সেক্স স্টাইলবিভিন্ন ধরণের হলে উভয়েই যৌনমিলনে তৃপ্তি পা্ওয়া যায়।সাধারণত সব শ্রেণীর মানুষেরমধ্যে এমন ধারণা বিদ্যমান যে,মোটা সঙ্গীর সাথে যৌন সঙ্গমকরা অসম্ভব সুখপ্রদ নয়। আসলেএক্ষেত্রে শরীরের মেদের চেয়েমানসিক উৎকণ্ঠাই সঙ্গমেরআনন্দকে বেশি ব্যাহত করে।প্রত্যাখ্যানের ভয়, যৌনসঙ্গীরযৌন চাহিদা মেটাতে অক্ষম বাযৌন সঙ্গম করতে অক্ষম এমন ধরনেরকিছু সাধারণ দুশ্চিন্তাইযৌনসুখকে সবচেয়ে বেশিবাধাগ্রস্ত করে। পাশাপাশিসেক্স স্টাইল সম্পর্কে অজ্ঞতা,সঙ্গমের পুর্বে সঠিকভাবেউত্তেজিত করতে না জানা, যৌনউত্তেজক স্থানসমূহ না চেনাইত্যাদি বিভিন্ন কারণে সঙ্গমেরচূড়ান্ত সুখ লাভ করা সম্ভব হয় না।আসলে মোটা লোকদের সম্পর্কেসামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিঅনেকাংশেই নেতিবাচক।ডায়েটিং করা বা দীর্ঘদিন ধরেআংশিক উপোস করার কারণেমোটা লোকদের যৌন বাসনা নষ্টহয়ে যেতে পারে। পাশাপাশিযেসব মহিলাদের ওজন কমতে শুরুকরে, তাদের স্বাভাবিকমাসিকচক্রও অস্বাভাবিক হয়েযেতে পারে। মোটা বা মেদবহুলমহিলারা সাধারণত এমন ধারণাপোষন করে থাকে যে, তাদেরপক্ষে কোনো পুরুষকে যৌনসুখদেয়া সম্ভব নয় বা তাদেরকে কেউপছন্দ করে না। ফলে তাদের মধ্যেআত্মবিশ্বাসের অভাব দেখা দেয়।এই ধরনের আত্মবিশ্বাসহীনতাতাদের যৌনজীবনকে অধিকাংশক্ষেত্রে বাধাগ্রস্ত করে।মোটা পুরুষদের বেলায়ও এ ধরনেরসমস্যা দেখা যায়। প্রত্যাখ্যানহবার ভয়, যৌন সঙ্গম করতে অক্ষম,বা সঙ্গিণীকে যৌনতৃপ্তি দানেঅক্ষম বা তাদেরকে কেউ পছন্দকরে না এমন ধরনের ধারণাতাদেরকে যৌনসঙ্গম থেকে বিরতরাখে। এ ধরনের মানসিক দুশ্চিন্তও সামাজিক দৃষ্টভঙ্গি বাসুযোগের অভাব ইত্যাদি বিভিন্নকারণে দীর্ঘদিন ধরে যৌনসঙ্গমথেকে বিরত থাকলে তারা যৌনসঙ্গমে অক্ষম হয়ে যেতে পারে।আসলে এটি বর্তমানে একটিসামাজিক সমস্যা হয়েদাঁড়িয়েছে এবং এ বিষয়ে পৃথিবীরবিভিন্ন দেশে অনেক গবেষণাওহয়েছে। গবেষণায় কিছু ফলাফলউল্লেখ করা হলো-মোটা মানুষের বেলায় শারীরিকযৌন চাহিদা স্বাভাবিক পর্যায়েথাকে। তবে সঙ্গমের বেলায়অতিরিক্ত মোটা হওয়ার কারণেকিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে।বিবাহিত জীবনে ও যৌন সঙ্গমইমোটা লোকদের আনন্দলাভেরগুরুত্বপূর্ণ উপায়।অবিবাহিত মোটা লোকদেরবেলায়ও দেখা যায় তাদেরস্বাভাবিক যৌন বাসনা রয়েছে।তবে মানসিক দুশ্চিন্তার কারণেঅর্থাৎ তাদের সাথে কেউযৌনসঙ্গম করতে পছন্দ করে না এমনধারনা তাদের যৌনজীবনকেবাধাগ্রস্ত করে।মোটা লোকদের যারা যৌনসঙ্গীখুঁজে পায় না তারা বেশির ভাগক্ষেত্রে হস্তমৈথুনে অভ্যস্ত হয়েপড়ে।অনেকক্ষেত্রে দেখা যায় মোটালোকেরা যৌন সঙ্গমে অধিকপারদর্শী এবং তাদেরযৌনবাসনাও বেশি।মোটা লোকদের আরেকটিগুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হলো-তারাসঙ্গমের ক্ষেত্রে কোন সেক্সস্টাইল অনুসরণ করলে তাদের জন্যসুবিধাজনক হবে তা নির্ধারনকরতে পারে না। তবে সঠিক আসনবেছে নিয়ে যৌনসঙ্গম করলেতারাও স্বাভাবিক আনন্দ লাভকরতে পারবে।আসলে মোটা মানুষের ক্ষেত্রেসামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনকরতে পারলে মোটা লোকদেরস্বাভাবিক আত্মবিশ্বাস থাকলেতাদের যৌন জীবনের অনেকসমস্যাই কেটে যাবে।কিছু সেক্স স্টাইলঅনেকক্ষেত্রে দেখা যায়, মোটালোকেরা তাদের যৌন সঙ্গমেরক্ষেত্রে সঠিক সেক্স স্টাইলবেছে নিতে পারে না। মনে রাখাপ্রয়োজন, মানুষের শরীর মোটাহলে বা শরীরের বিভিন্ন স্থানেমেদ জমলেও যোনিপথ বন্ধ হয়েযায় না বা পুরুষাঙ্গ অতিরিক্তমোটা হয়ে যায় না। আসলে মোটাহলেও প্রকৃতিগতভাবেই সবযৌনসঙ্গমের জন্য উপযুক্ত।এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি যেজিনিসটা জানা দরকার তা হলো-সঙ্গমের উপযুক্ত সেক্স স্টাইল বাকৌশল। প্রয়োজন মনে করলেআপনি এক্ষেত্রে একজন যৌনবিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতেপারেন।প্রয়োজনীয় কিছু সেক্স স্টাইলকৌশল উল্লেখ করা হলো-পুরুষপ্রধান আসন:এই সেক্স স্টাইলটি সাধারণতমিশনারি আন বলা হয়ে থাকে।সাধারণত মহিলাটি তার পুরুষসঙ্গীর চেয়ে মোটা হলে এ ধরনেরআসন বেশি কার্যকর হয়। এক্ষেত্রেমহিলাটি চিৎ হয়ে শুয়ে দুই পাকটির দিকে বাঁকিয়ে রাখবে এবংহাঁটু সম্পূর্ণ বাঁকিয়ে দুই উরু যতটাসম্ভব ফাঁক করে ধরবে। এতে করেতার যোনিমুখ সম্পূর্ণভাবে সঙ্গমউপযোগী হবে। তার ভুড়ি খুব বড়হলে এ সময় সে দুই হাতে যোনিমুখথেকে তা ওপরের দিকে টেনেধরতে পারে। অন্ততপক্ষে পুরুষসঙ্গীটি তার উরুর মধ্যে সঙ্গমউপযোগী আসন নেয়ার আগ পর্যন্তএমনটি করা যেতে পারে। এতেওযদি সঙ্গম করা কষ্টকর হয় তবেমহিলাটি একটি বা একাধিকবালিশ তার নিতম্ব বা পাছারনিচে রাখতে পারে। এইসেক্সস্টাইলে সঙ্গম করা সহজতর হয়কারণ এতে করে যোনিমুখ ওপরেউঠে আসে। নিতম্বের নিচেএকাধিক বালিশ স্থাপন করলে শুধুসঙ্গম করাই সহজ হয় না বরংসঙ্গমের ক্ষেত্রে ভিন্নতাও আসে।সঙ্গমকালে পা দুটি বিভিন্নউচ্চতায় উঠালে সঙ্গমের ভিন্নরকম স্বাদ পাওয়া যায়। যৌনবিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন মাত্রতিন ইঞ্চি পরিমাণ উচু নিচু করলেযৌন সঙ্গমের অনেক পরিবর্তনআসতে পারে। এই আসনটিকে মেইলআপারেইট আসন ও বলা যেতেপারে। প্রয়োজন মনে করলেসঙ্গমের সময় পুরুষটি তার নিতম্বেরওপর বসে নিতে পারে। এক্ষেত্রেদুই হাত দিয়ে শরীরের উত্তেজকঅংশগুলোতে শৃঙ্গার করতে পারে।এই সেক্স স্টাইলের মাধ্যমে সঙ্গমকরার সময় পুরুষটি মোটা হলেকতগুলো সাধারণত নিয়ম মেনেচলা প্রয়োজন। সঙ্গমের পূর্বে সেতার শরীর ওপরে তুলে ধরবে এবংদুই হাতে ভুড়ি ওপিরে টেনে ধরবে,এতে করে মহিলাটি তারসঙ্গীটির পুরুষাঙ্গ সহজে তারযোনিপথে প্রবেশ করাতে পারবে।এক্ষেত্রেও মহিলাটি তারনিতম্বের নিচে বালিশ দিয়েনিতে পারে। এসময় প্রথমেইমহিলাটির ওপর তার শরীরেরসম্পূর্ণ ওজন ছেড়ে দেয়া উচিত নয়।দু হাতের ওপরে শরীরের ভর রেখে,আস্তে আস্তে চাপ প্রয়োগ করাবাঞ্ছনীয়। তবে মজার ব্যাপারহলো- উত্তেজনার চূড়ান্ত পর্যায়েএকজন চিকন বা শুকনো মহিলাওঅনেক মোটা শরীরের চাপ সহজেইসহ্য করতে পারে।আরেকটি বিষয় এখানে মনে রাখাপ্রয়োজন তাহলো, মোটা পুরুষেরক্ষেত্রে কিভাবে সে তারশরীরের ওজন মহিলা সঙ্গীটিরওপর প্রয়োগ করবে, তা আসলেনিজেরাই পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে ঠিক করে নিতেপারে। যদিও যৌনসঙ্গমের সময়যোনিপথে পুরুষাঙ্গ চাপ দিতেশরীরের ওজন প্রয়োগ করা জরুরি নয়তবে অনেক সময় দেখা যায়শরীরের ওজন কৌশলে কেন্দ্রীভূতকরে শুধু যৌনাঙ্গের ওপর প্রয়োগকরলে অধিক আনন্দ পাওয়া যায়।মহিলাপ্রধান আসন:যৌনসঙ্গী অতিরিক্ত মোটা হলেবা দুজনেই মোটা হলে এ ধরনেরসেক্স স্টাইল বেশি কার্যকর বলেযৌন বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন।এই আসনে পুরুষটি চিৎ হয়ে শুয়ে পাসোজা করে রাখবে। এসময় হাঁটুদুটো হাল্কা বাকিয়েও রাখা যায়।ভুড়ি মোটা থাকলে তা দুই হাতেওপরে টেনে ধরা বাঞ্ছনীয়। এসময়মহিলা তার হাটু বাকিয়ে পুরুষটিরযৌনাঙ্গের ওপর মুখোমুখি বসেপুরুষাঙ্গ সহজেই যোনিতে প্রবেশকরিয়ে যৌনসঙ্গম করতে পারে।তবে এই ধরনের আসনে মহিলাটিঅতিরিক্ত মোটা হলে কিছু সমস্যাহতে পারে বলে কিছু লোক মনেকরে থাকেন। যেমন এতেমহিলাটির অতিরিক্ত চাপেপুরুষটি আহত হতে পারে। তবেঅধিকাংশ যৌন বিশেষজ্ঞরা এইআসনটিকে একটি আদর্শ আসন বলেথাকেন। গবেষনায় দেখা যায়,অধিকাংশ মোটা মহিলারা এইআসনটিকে বেশি পছন্দ করে। তবেএই সেক্স স্টাইলে যৌনসঙ্গমকরতে কিছুটা চর্চা ও সতর্কতাঅবলম্বন করা প্রয়োজন।বিপরীতমূখী নারীপ্রধান আসন:পুরুষ ও নারী উভয়েরই অতিরিক্তভুড়ি থাকলে এই সেক্স স্টাইলঅনুসরণ করা যেতে পারে। এইআসনে পুরুসটি চিৎ হয়ে বা পা দুটোসোজা রাখবে বা হাটু হাল্কাবাকিয়ে রাখতে পারে। এসময়মহিলাটি পুরুষটির মুখের দিকেপিঠ দিয়ে হাটু বাঁকিয়ে পুরুষটিরউরুর ওপর বসে সহজেই পুরুষাঙ্গ তারযোনিপথে প্রবেশ করাতে পারে।এই ধরনের সেক্স স্টাইল দুজনেরতলপেট একসাথে হয় না বলেসহজেই সঙ্গম করা যায়। এসময়পুরুষটি তার মোটা ভুড়ি ওপরেটেনে ধরে মহিলাটিকেসঠিকভাবে বসতে দেয়া প্রয়োজন।তবে এতে সঠিকভাবে সঙ্গমউপযোগী অবস্থান নিতে কিছুটাসময় লাগতে পারে।পেছনের দিক সঙ্গম করার সেক্সস্টাইল:পুরুষ ও মহিলা অধিক মোটা হলেবা মহিলাটি গর্ভবতী হলে এইআসনে সঙ্গম করা যেতে পারে।এক্ষেত্রে মহিলাটি হাটু বাকিয়েসামনের দিকে ঝুকে পা দুটোহাল্কা ফাক করে ধরবে এবংশরীরের ওপরের অংশ নিচু করবে।ফলে যোনিমুখ ওপরে উঠে আসবে। এসময় পুরুষটি পা বাকিয়ে হাটুর ওপরভর দিয়ে ভুড়িটি ওপরে টেনে ধরেমহিলাটির পেছন দিক দিয়েপুরুষাঙ্গ যোনিপথে প্রবেশ করাতেপারে। পুরুসাঙ্গ যোনিপথে প্রবেশকরাতে পারে। পুরুষাঙ্গ প্রবেশকরিয়ে তলপেট মহিলাটিরনিতম্বের ওপর চেপে রেখে সহজেইসঙ্গম করা যায়। তবে পুরুষাঙ্গআকারে ছোট হলে বা যোনিমুখ ওযৌনাঙ্গের ভেতরের গঠনঅস্বাভাবিক হলে পেছন দিকদিয়ে সঙ্গম করতে কিছুটা সমস্যাহতে পারে। আবার মহিলাটির উরুঅত্যাধিক মোটা হলে তার হাটুগেড়ে বসতে সমস্যা হতে পারে।সিম’র সেক্স স্টাইল:এই সেক্স স্টাইলটি পেছন দিকদিয়ে যৌনসঙ্গম করার মত একধরনের আসন। এক্ষেত্রে মহিলাটিএকদিকে ফিরে শুয়ে হাটু বাকিয়েওপরে পা যতটা সম্ভব মাথারদিকে টেনে তুলবে এবং নিচের পাসোজা থাকবে। এতে করেযোনিমুখ ওপর দিয়ে বা পেছনদিয়ে সঙ্গমের উপযোগী হবে। এসময় পুরুষটি তার দুটি পামহিলাটির নিচের পায়ের দু দিকেরেখে হাটু গেড়ে বসে পেছন দিকেদিয়ে যৌনসঙ্গম করতে পারে।প্রয়োজন হলে পুরুষটি তার হাটুরনিচে বালিশ দিয়ে নিতে পারে।মহিলাটি পুরুষটির চেয়ে অধিকমোটা হলে এ ধরনের আসনেযৌনসঙ্গম করা যেতে পারে। এআসনটি একটু জটিল তবে চেষ্টাকরলে বা চর্চা করলে এই আসনেসঙ্গম করা যেতে পারে।উল্টা আসন (অপসাইড ডাউনপজিশন):এতে পুরুষ ও মহিলা এমনভাবেবিছানায় কাৎ হয়ে শোবে যাতেএকজনের পা অন্যজনের মাথারদিকে থাকে। এভাবে আস্তেআস্তে যৌনাঙ্গ সঠিকস্থানে এনেএই আসনে যৌনসঙ্গম করা যেতেপারে। এতে দুজনের পেটে কোনোসংযোগ ঘটে না।টি-বর্গ সেক্স স্টাইল:এই সেক্স স্টাইলে মহিলাটি তারপা দুটি যতটা সম্ভব ফাঁক করেপিঠের ওপর যথারীতি শোবে।পুরুষটি তার কটির ওপর কাৎ হয়েশুয়ে মহিলাটির পা দুটি ওপরেতুলে ধরে সহজেই সঙ্গম করতেপারে। এতে তলপেটের সংযোগঘটে না।এক্স-সেক্স স্টাইল:এটি অনেকটা টি-বর্গীয় আসনেরমতই। এক্ষেত্রে মহিলাটি চিৎহয়ে শুয়ে পা দুটি বাকিয়ে উরুদ্বয়যতটা সম্ভব ফাক করে ধরবে। এইসময় যোনিপথে পুরুষাঙ্গ প্রবেশকরাবার পর মহিলাটি তার পা দুটিএকসাথে করবে এবং পুরুষটিরশরীরে তখন ৪৫ ডিগ্রি কোণ সৃষ্টিকরবে। এতে করে দুইজনের অবস্থানইংরেজি বর্ণমালা এক্স-এরআকারের হবে। তবে এটি করার সময়মহিলাটির যোন

Post Top Ad

Your Ad Spot

Pages